ধরেন আপনি একটা পাঞ্জাবী কিনতে মার্কেটে যাবেন। মার্কেটে অনেক দোকান থাকা সত্যেও আপনি আড়ং এর শো-রুমটি খুঁজে বের করে সেখান থেকে পাঞ্জাবিটি নিলেন। এটাই হচ্ছে ব্রান্ড ভ্যালু।
‘আড়ং’ একটি ব্রান্ড ভ্যালু তৈরী করতে পেরেছে তাই তাদের কাস্টমারা আড়ং এর দোকান যেখানেই হোক না কেন খুঁজে তাদের দোকানে যায়।
এই ব্রান্ড ভ্যালু এক কিংবা দুই দিনে হয়নি সময়ের সাথে সাথে পরিচিয় পেয়েছে। কাস্টমারদের তাদের চাহিদা মাফিক সঠিক পণ্য দিতে পেরেছে।
আপনার ব্যবসা ছোট বা বড় হোক শুরু করার আগে কিভাবে সময়ের সাথে একটি ব্যান্ড ব্রান্ড তৈরী হবে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ব্যান্ড ব্রান্ড তৈরী করে লাভ কি?
ঐযে প্রথমেই আড়ং এর উদাহারণ দিলাম, আপনি কাস্টমারে কাছে না গিয়ে কাস্টমার আপনার পেছনে ঘুরবে এটাই ব্রান্ড ভ্যালুর আসল মজা।
আপনার কাস্টমাররাই করবে আপনার ব্রান্ড মার্কেটং
-কিভাবে?🤔
– দোস্ত আজকে ‘আড়ং’ থেকে পাঞ্জাবীটা কিনলাম কাপড়টা ভাল ছিল পরেও আরামদায়ক।
– তাই নাকি তাহলে এবারে ঈদের পাঞ্জাবীটা ‘আড়ং’ থেকেই কিনবো।
পাবেন পার্মানেন্ট কাস্টমার
আপনার প্রোডাক্টের মান ভাল হলে কাস্টমারের চাহিদা মত খুশি করতে পারলে তারা আপনার পার্মানেন্ট কাস্টমারে পরিনিত হবে। পাবেন তাদের থেকে ফ্রি মার্কেটং এর সুযোগ। অন্য কোন দিন সুযোগ হলে লিখবো পার্মানেন্ট কাস্টমার পাওয়ার কিছু টিপস।
সময়ের সাথে সাথে আপনার ব্যবসা বড় বানাবেন কিভাবে?
ছোট পুঁজি দিয়ে ছোট করে ব্যবসা শুরু করলেন এখন আপনার একটি ব্রান্ড ভ্যালু তৈরী হল। বেশি মানুষের পরিচিতি পেল কাস্টমার বাড়লো। তাদের চাহিদা মেটাতে আপনার ব্যবসাকে বড় করতে হবে।
পাঞ্জাবী কিনতে আপনি কোন ব্রান্ড খোঁজ করেন জানাতে কিন্তু ভুলবেন না